How to earn without AdSense best secret tricks and tips-2022

How to earn without best AdSense secret tricks and tips-2022



Top 5 ways to earn from your website or YouTube


1. Affiliate links

2. YouTube sponsorships

3. Merch by Amazone

4. Sell digital products

5. Course sell

Now: 

1. Affiliate links:

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে আপনার দরকার হবে একটি ওয়েব সাইট, ফেইসবুক পেইজ, ইউটিউব এবং আরো কিছু সোসিয়াল মিডিয়া জেগুলোতে আপনার অনেক ভিউস বা ফলোয়ার আছে । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত রেফার করা । আপনার রেফারে যে কোনো প্রোডাক্ট বা জেকোনো কিছু ক্রয় করলে আপনি যে কমিসন পাবেন তাই অ্যাফিলিয়েট । ধরুন আপনার চ্যানেল আছে সেইখানে আপনি গেমিং রিলেটেড ভিডিও ছাড়েন এবং আপনার গেমিং এর জন্য প্রয়োজনিয় জিনিস পত্র যেমন মাউস, কি-বোর্ড, হেডফোন ইত্যাদি আপনি যদি সেইগুলো কোনো সোসাল মিডিয়া বা ওয়েবসাইট থেকে কিনে থাকেন তাহলে সেই প্রডাক্ট কেনার লিংক ডেস্ক্রিপ্সন এ দিয়ে কেউ যদি আপনার লিংক থেকে ক্রয় করে তাহলে আপনি কমিশন পাবেন আর সেই কমিশন ই অ্যাফিলয়েট। অ্যাফিলিয়েট করার জন্য আপনাকে কোনো কিছু করতে হবে না। শুধু গুগোল বা জেকোনো জায়গা থেকে প্রোডাক্ট স্পেসিফিকেশন জোগার করে সেটার শেষে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক যুক্ত করে দিলেই কাজ শেষ । এইভাবে আপনার যদি সোসাল মিডিয়ায় ভালো শুনাম থাকে বা ভালো পরিমানে ভিউস হয় আপনার ওয়েবসাইটে তাহলে অ্যাডসেন্স এর থেকে বেশি আর্নিং করতে পারবেন।

2. YouTube sponsorships:

স্পন্সর হচ্ছে ইউটিউব থেকে ইনকামের অন্যতম একটি মাধ্যম। আপনারা হয়তো জানেন বড় ইউটিউবাররা মিলিয়ন টাকা ইনকাম করছে তার অন্যতম মাধ্যম স্পন্সরশীপ। মনেটাইজের টাকায় খুব বেশি ইনকাম আসেনা, তাই বেশি ইনকামের চিন্তা থাকলে অবশ্যই আপনাকে স্পন্সরশীপের পথটি বেছে নিতে হবে। স্পন্সর হচ্ছে কোন কোম্পানি কিংবা কেউ তার প্রডাক্ট কিংবা কেন সার্ভিস আপনার ভিডিওর মাধ্যমে রিভিউ কিংবা প্রোমোট করে নেয়া। এই রিভিউ বা প্রোমোট করে দিলে এর বিনিময়ে তারা আপনাকে কিছু পেমেন্ট করবে এটাই মুলত স্পন্সরশীপ। তাদের অ্যাপস কিংবা কোন প্রডাক্ট/সার্ভিস সম্পর্কে আপনার ভিডিওর কোন এক অংশে বলে দিতে হবে। এখন এই স্পন্সরশীপ প্রথমদিকে আপনাকেই একটু খুঁজতে হবে। আপনার ক্যাটেগরি রিলেটেড কোন সাইট কিংবা কোন কোম্পানির সাথে আপনি কন্টাক্ট করে স্পন্সরের ব্যাপারে জানাতে পারেন। কিংবা অনলাইনেও বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকেও আপনি স্পন্সর পেতে পারেন। আপনি একাউন্ট করেও এখান থেকে স্পন্সর পেতে পারেন। এখানে কিন্তু চ্যানেল বড় হলে অটোমেটিক মানুষ আপনাকে মেইল করে স্পন্সরশীপের ব্যাপারে বলবে। স্পন্সর নেয়ার পূর্বে কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণঃ * স্পন্সর নেয়ার আগে সেই কোম্পানি সম্পর্কে গুগল থেকে সার্চ করে ভালোভাবে ইনফরমেশন নিয়ে তারপর ভালো মনে হলে স্পন্সর গ্রহণ করবেন। * কখনওই আপনার ভিউয়ার্সকে ২ পয়সার জন্য ধোঁকা দিবেননা। কারণ এই ২ পয়সার জন্য আপনার পরবর্তী ইনকামে একদম তালা পড়ে যাবে। তাই সবসময় সঠিক বিষয়ে স্পন্সর করুন। * স্পন্সরের ক্ষেত্রে সার্ভিস অনুযায়ী চার্জ গ্রহণ করবেন বেশিও না আবার কমও না। আপনার চ্যানেলের ভিডিওতে যদি ৫-৭হাজার করে ভিউস হয়, তাহলে আপনি প্রতি স্পন্সরে চার্জ গ্রহণ করতে পারেন। যদি ১০-১২ হাজার ভিউস হয় তাহলে ৬০ ৮০$ এভাবে সার্ভিস অনুযায়ী কম বা বেশিও নিতে পারেন। * স্পন্সরের প্রথমে রিভিউ করে দেখতে পারেন। * যদি দেখতে পারেন তারা আপনাকে অধিক পরিমানে স্পন্সরের চার্জ দিতে চাচ্ছে তাহলে বুঝবেন এর মধ্যে আপনার চ্যানেল হ্যাকিং এর কোন না কোন যোগসূত্র থাকতে পারে। তাই একটু সাবধানে স্পন্সরশীপ গ্রহণ করবেন, লোভে পড়ে কখনওই তাদের ফাঁদে পা দিবেননা। আশা করি স্পন্সরশীপ সম্পর্কে আপনার কিছুটা হলেও ধারণা হয়েছে।

3. Merch by Amazone:

মার্চ বাই অ্যামাজন হলো আপনি ঘরে বসে কোনো টি-শার্ট বা কিছু ডিজাইন করে বিক্রির প্লাটফর্ম । আমরা সবাই জানি অ্যামাজন হচ্ছে ওয়ার্ল্ড এর ১ নাম্বার ইকমার্স ওয়েবসাইট। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ ভিজিটর ভিজিট করে এইখানে কেনা-কাটার জন্য। এখানে যদি আপনি আপনার ডিজাইন করা টিশার্ট সেল করতে চান, তাহলে সেল করতে পারবেন এই মার্চ-বাই-অ্যামাজন প্লাটফর্ম এর সাহায্যে। আপনার ডিজাইন করা টিশার্ট কেও অর্ডার করলেই আপনার ইনকাম হবে। অ্যামাজন ই আপনার ডিজাইন করা টিশার্ট কাস্টমারের কাছে দিয়ে দিবে আপনাকে কিছু করতে হবে না। আপনার কাজ হচ্ছে সুধুমাত্র Keyword Research এবং Competition Analysis করে ডিজাইন করা। আর আপনি যদি টিশার্ট সেল করা শুরু করেন অ্যামাজনে, তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার বিক্রির সম্ভাবনা কিন্তু অনেকটাই বেড়ে যায়, কারন অ্যামাজনএ প্রচুর ফ্রি ট্রাফিক আছে। আর এ জন্যই আপনাকে সেল করার জন্য কোন রকমের মার্কেটিং এর দরকার নেই, যদি সঠিক ভাবে রিচার্চ করতে পারেন।

4. Sell digital products:

আপনি যদি ডিজিটাল পণ্য বিক্রয় করার কথা ভাবছেন তবে আপনার ভাগ্য ভাল – আপনাকে যা দিয়ে শুরু করতে হবে তা হ’ল কম্পিউটার, ওয়াইফাই সংযোগ এবং আপনার পরিশ্রম।

ডিজিটাল পণ্য তৈরি করতে অনেক সময় এবং প্রচেষ্টা লাগতে পারে – অন্য কথায়, আপনি যদি বিক্রি না করে কেবল ‘নিখুঁত’ ডিজিটাল পণ্য তৈরি করতে কয়েক সপ্তাহ ব্যয় করেন রাইট ? যেমন প্রতিষ্ঠাতা বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিন একবার বলেছিলেন, “আপনি যদি পরিকল্পনা করতে ব্যর্থ হন তবে আপনি ব্যর্থ হওয়ার পরিকল্পনা করছেন!”

তো, আপনার কী বিক্রি করা উচিত? এবং আপনি কীভাবে নিশ্চিত করতে পারেন যে এতে আপনার সমস্ত সময় এবং শক্তি বিনিয়োগের আগে আপনার ধারণাটি হিট?

যে ডিজিটাল পন্য গুলো বিক্রি করবেন তা হলো ঃ

Videos, Ebooks, Written templates (scripts, resumes, emails, etc.), Checklists, Spreadsheets

ইত্যাদি ডিজিটাল পন্য বিক্রির মাধমে আপনি ভালো একটা আর্নিং করতে পারেন প্রতি মাসে।

5. Course sell:

কোর্স বিক্রির মাধ্যমেও আপনি অনেক আর্নিং করতে পারবেন। তবে এটার জন্য আপনাকে ভালো স্কিল সম্পন্ন মানুষ হতে হবে। আপনি যে বিষয়েই কোর্স বিক্রি করেন সেই বিষয় গুলো সম্পর্কে অনেক জ্ঞান থাকতে হবে। আপনি জেকোনো ধরনে কোর্স বিক্রি করতে পারেন যেমন ঃ ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব/অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ইথিক্যল হ্যাকিং ইত্যাদি অর্থাৎ আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ সেই ধরনের কোর্স বিক্রি করতে হবে।


Post a Comment

Previous Post Next Post